ভালোবাসার স্পর্শ হয় রোমান্টিক স্পর্শ। বলছি দাম্পত্য জীবনের আখ্যান। এই যৌথ জীবনে একটু রোমান্টিক স্পর্শ শরীরে দারুণ সব পরিবর্তন আনে। গবেষণায় দেখা গেছে, মনস্তাত্ত্বিক স্থায়ীত্ব, বিশ্বাস এবং বিনোদনের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখে অক্সিটোসিন। এই হরমোন উদ্বেগ ও চাপ কমাতেও ভূমিকা রাখে বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
জার্নাল অব সাইকোসোম মেডিসিন-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, শরীরে কর্টিসোল নামের হরমোন মাত্রা কমে আসলে বৃদ্ধিতে সহায়তা করে আবেগঘন স্পর্শ। এটি ঠিক থাকলে মানুষের মেজাজ, প্রেরণা এবং ভয়ের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
গবেষণায় আরো বলা হয়েছে, নিয়মিত স্পর্শের মাধ্যমে দম্পতিরা তাদের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যার সমাধান করতে পারে। অক্সিটোসিনের অভাব আমাদের শরীরে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। স্পর্শের অভাব কারণ হতে পারে একাকীত্ব, উদ্বেগ এবং বিষণ্নতার।
>> ১০ মিনিটের জন্য সঙ্গীকে আলিঙ্গন করলে আপনার শরীরে অক্সিটোসিন উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে, তেমনি সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ককে করবে আরো গভীর।
>>স্পর্শ কেবল অক্সিটোসিন উৎপাদন বাড়াবে না এতে সঙ্গীর প্রতি পূর্ণ মনোযোগ দেওয়ার মুহূর্ত সৃষ্টি হয়।
>> স্পর্শ ডোপামিন নামের হরমোন উৎপাদনে সহায়তা করে। এই হরমোন জৈবিক আবেগকে বাড়িয়ে দেয়।